শুদ্ধ নাট্য চর্চায় সমাজ, দেশ ও ধর্মীয় উৎসবকে করে শুদ্ধাচার। নাটক শুধু মানুষকে বিনোদন দেয় না, নাটকের মাধ্যমের দেশীয় সংস্কৃতি, ধর্মীয় ঐতিহ্য ও সমাজে অসঙ্গতিগুলো তুলে ধরে মানুষকে সচেতন করে থাকেন। নাট্যকর্মীরা সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখেন। মাতৃবন্দনায় হোক আমাদের সকল পূজার কেন্দ্রবিন্দু এই শ্লোগানকে সামনে রেখে প্রতিষ্ঠিত মহামায়া নাট্যদলের পরিচিতি সভা ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান গত ৪ ডিসেম্বর সোমবার সন্ধ্যায় আগ্রাবাদ ছোটপুলস্থ সংগঠনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা, গীতিনাট্য ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কথামালা পর্বে বক্তারা এ কথা বলেন। সংগঠনের সভাপতি ডা. অঞ্জন কুমার দাশের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাগীশিক কেন্দ্রীয় প্রধান উপদেষ্টা এড. তপন কান্তি দাশ। কেক কেটে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন মহামায়া নাট্যদলের পরিচালক ও নির্দেশক নাট্যব্যক্তিত্ব ডা. তাপস শেখর। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মাঈন উদ্দিন জুয়েল, বাগীশ্বিরী সঙ্গীতালয়ের সভাপতি লায়ন কৈলাশ বিহারী সেন, বাগীশিক মহানগরের উপদেষ্টা তপন রায়, নাট্যব্যক্তিত্ব রেজওয়ান হোসেন টিপু, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সাংবাদিক যীশু সেন, সংগঠনের উপদেষ্টা অনিল কুমার শীল, উপদেষ্টা ডা. মানস শেখর, মিন্টু কুমার শীল, ঝন্টু কুমার শীল। স্বাগত বক্তব্য রাখেন মহামায়া নাট্যদলের সাধারণ সম্পাদক শ্রী বিপ্লব শীল। হৃদিতা শেখর হৃদির সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন নাট্যশিল্পী তনয়রাজ মজুমদার, রানা শীল, নিটু দাশ, তিতাস শীল, বাঁধন দেব, নিশান শীল, অনিন্দিতা শেখর চৈতী, সঙ্গীতা দেবী, ডা. রেবী বিশ্বাস, অনিতা শীল, লিজা শীল, রিতু শীল, অহনা দাশ, বিমুগ্ধা বিশ্বাস, অবন্তিকা শেখর পিউ, নিহা শীল, অনিন্দ্য শেখর, উপমা শীল, পূজা শীল, অনুভব দাশ অক্ষর, এলভী শীল প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে মঞ্চায়িত হয় ‘অকাল বোধন ও ‘মহিষাসুর বধ’ নাটকের বিশেষকিছু অংশ।