জানা যায়, রোববার রাত সোয়া ১০টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ সোনাইছড়িতে বাড়ি ফেরার পথে আলমগীর নামে এক যুবককে পেছন থেকে ছুরিকাঘাত করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাকে স্থানীয় বিএসবি হাসপাতালে নেওয়া হলে তিনি মারা যান।
তবে কেন এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে তা জানা যায়নি। নিহত আলমগীর পেশায় একজন দোকানি। তিনি দক্ষিণ সোনাইছড়ি ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা।
আলমগীরের ভাই জাহাঙ্গীর আলম জানান, চৌধুরীঘাটা এলাকায় আলমগীর একটি খাবার দোকান পরিচালনা করেন। রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফেরার পথে হায়দার আলী মসজিদ সংলগ্ন মুরগির ফার্মের কাছে তার ওপর হামলা চালানো হয়।
তিনি আরও বলেন, দুর্বৃত্তরা পেছন থেকে কুপিয়ে আমার ভাইকে জখম করে। তারা মোবাইল, টাকা-পয়সা কিছুই নিয়ে যায়নি।
জাহাঙ্গীরের দাবি, পরিকল্পিতভাবে তার ভাইকে খুন করা হয়েছে। তবে কেন খুন করা হয়েছে, সেটি তিনি বুঝতে পারছেন না বলেও জানান।
এর আগে একই দিন সন্ধ্যা ৬টার দিকে বারৈয়াঢালা এলাকায় নুর মোস্তফা বজল নামে এক গ্রাম্য সর্দারকে হত্যা করা হয়। পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে। তিনি ২ নম্বর বারৈয়াঢালা ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি।বিএনপির দাবী থাকে আওয়ামী লীগেই হত্যা করে।
দুটি হত্যায় জড়িতদের ধরতে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।